প্রতি-মা সাথে অজস্র অসুর ও কাটা মোষ।
সিংহ এর সংখ্যা আপাতত বাড়লেও বনদপ্তর নথিভুক্ত করবে না।
ঠিক যেমন বাড়ন্ত অসুর নথিভুক্ত হয় না সমাজে।
যাই হোক ,ধরাতল উথলে উঠেছে, মা প্রতিমায় আসছেন।
নিদেন পক্ষে একবার, যদি একটি বার মা আসতেন ,
এত আড়ম্বর থাকত না ,অসুরও আসত না ,
জানোয়ার নথিভুক্ত হত দপ্তরে ।
এক মা ও সুরে স্বচ্ছ হোত পরিবার।
থাক মায়ের কথা , এত ফুরাবে না ,বাবা আসছেন না ।
এটা নতুন খবর নয় ।বাপের বাড়ী মায়ের,
আর বাবুদের পোয়া বার।
গঞ্জিকা সেবন ছেড়ে দেশী বিদেশী ,ভোলা কে ভুলে থাকা যায়?
প্রতি-মায়ে মা ভুলে......
আর বেশী বলব না ।
প্রতিমা ছেড়ে অসুর আমায় তাড়া করতে পারে,
আপনি চেয়ে দেখবেনও না প্রতিমায় নজর রেখে।
আমার মা-বাবা নেই ,বৌ-ছেলে নেই,
লক্ষী-সরস্বতী নেই , শুধু সমাজ আছে ।
আমাকে বেঁচে থাকতেই হবে।
...............প্রদীপ
দুর্দান্ত ...!সমাজের প্রতি মা ও সুরের কি সুন্দর ও সাবলীল বিবরণ ! !
ReplyDelete